রুশোর সেঞ্চুরির পেছনে আছে বিপিএলের অভিজ্ঞতাও
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে তিনটি মৌসুম খেলেছেন, তবে তাতেই এ লিগের ইতিহাসের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান রাইলি রুশো। ২০১৮-১৯ ও ২০১৯-২০—টানা দুই মৌসুমে ছিলেন সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক।
আজ সিডনিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরিটি করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। রুশো বলছেন, বিপিএলে খেলা নিশ্চিতভাবেই সহায়তা করেছে তাঁকে এমন ইনিংস খেলতে।
২০১৭ সালে কলপ্যাক চুক্তিতে ইংল্যান্ডে খেলতে গিয়েছিলেন রুশো। এ বছরের জুলাইয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন প্রায় ছয় বছর পর। ফেরার পর দ্বিতীয় ম্যাচেই খেলেছিলেন অপরাজিত ৯৬ রানের ইনিংস।
এরপর ভারতের বিপক্ষে সিরিজে টানা দুই ম্যাচে আউট হয়েছিলেন শূন্য রানে। এরপর টানা দুই ইনিংসে করলেন সেঞ্চুরি। ফেরার পর থেকে এখন পর্যন্ত রুশোর টি-টোয়েন্টিতে গড় ৬৮, স্ট্রাইক রেট
Link 1 ↓
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগের ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছিল, সেখানে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাননি। আজও যখন ক্রিজে আসেন, প্রথম ওভারেই টেম্বা বাভুমাকে হারিয়ে ফেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। পাওয়ার প্লেতে দুই বাঁহাতির সামনে সাকিব আল হাসান আসেননি, এনেছিলেন অফ স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজকে। পঞ্চম ওভারে মিরাজকে সুইপ করে দুটি ছক্কা মারেন, এরপর মোসাদ্দেক হোসেন ও সাকিবের ওপরও চড়াও হন।
Link 2 ↓
মাঝের ওভারগুলোতে কুইন্টন ডি ককের সঙ্গে জুটিতে দাঁড়াতে দেননি বাংলাদেশ বোলারদের। স্পিনারদের ওপর চড়াও হওয়ার পরিকল্পনাও ছিল আগে থেকেই।
স্পিনের বিপক্ষে এমন খেলতে রুশোর কাজে দিয়েছে উপমহাদেশের অভিজ্ঞতা, ম্যাচ শেষে জানিয়েছেন তিনি, ‘আমার মনে হয়, এটি প্রমাণ করেছি আমি। কারণ, উপমহাদেশে অনেক খেলেছি আমি। পাকিস্তান, বাংলাদেশ, এমনকি দুবাইয়ে। গত কয়েক বছরে আমার খেলার উন্নতি হয়েছে। এখন আমি আরও বেশি স্বচ্ছন্দ আগের চেয়ে।
স্পিনের বিপক্ষে এমন খেলতে রুশোর কাজে দিয়েছে উপমহাদেশের অভিজ্ঞতা, ম্যাচ শেষে জানিয়েছেন তিনি, ‘আমার মনে হয়, এটি প্রমাণ করেছি আমি। কারণ, উপমহাদেশে অনেক খেলেছি আমি। পাকিস্তান, বাংলাদেশ, এমনকি দুবাইয়ে। গত কয়েক বছরে আমার খেলার উন্নতি হয়েছে। এখন আমি আরও বেশি স্বচ্ছন্দ আগের চেয়ে।
Post a Comment